Latest Notes

চারণকবি কবিতা MCQ – ভারভারা রাও – একাদশ শ্রেণী সেমিস্টার ১ বিড়াল (প্রবন্ধ) MCQ- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় | Class 11 Semester 1 সাম্যবাদী নজরুল ইসলাম MCQ প্রশ্নোত্তর | একাদশ শ্রেণী বাংলা নুন – জয় গোস্বামী একাদশ শ্রেণী লালন শাহ্ ফকিরের গান একাদশ শ্রেণী সেমিস্টার ২ ভাব সম্মিলন – বিদ্যাপতি চারণকবি – ভারভারা রাও বাংলা সমার্থক শব্দের তালিকা বন ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ প্রবন্ধ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কবিতার প্রশ্ন উত্তর | একাদশ শ্রেণি সেমিস্টার ১

১। ‘ ওসব হলো সুন্দর সুন্দর এক একটি বঞ্চনা’ –কোনগুলির কথা বলা হয়েছে?

উত্তরঃ সুবোধ ঘোষের ‘বহুরূপী’ গল্পে ধন, জন ও যৌবনের কথা বলা হয়েছে।

২। হরিদা জগদীশবাবুর বাড়ি কোন ছদ্মবেশে গিয়েছিলেন?

উত্তরঃ হরিদা জগদীশবাবুর বাড়ি বিরাগীর ছদ্মবেশে গিয়েছিলেন।

৩। ‘সে ভয়ানক দুর্লভ জিনিস।’ কেন সে  জিনিস দুর্লভ?

উত্তরঃ হিমালয়ের গুহা থেকে আগত এক সন্যাসীর পায়ের ধুলোর কথা বলা হয়েছে। সেই সন্যাসীর পায়ের ধুলো দুর্লভ কারণ তিনি জগদীশবাবু ছাড়া আর কাউকেই পায়ের ধুলো নিতে দেননি।

৪। বাইজির ছদ্মবেশে হরিদার কত রোজগার হয়েছিল?

উত্তরঃ বাইজির ছদ্মবেশে হরিদার আট টকা দশ আনা রোজগার হয়েছিল।

৫। ‘আক্ষেপ করেন হরিদা’ – হরিদ্বার আক্ষেপের কারণ কি?

উত্তরঃ হরিদা জগদীশবাবুর বাড়িতে আসা সন্ন্যাসীর মাহাত্ম্যের কথা শুনে তাঁর পায়ের ধুলো নিতে চেয়েছিল। কিন্তু সেই সন্ন্যাসী চলে গেছে শুনে হরিদার সেই ইচ্ছা আক্ষেপে পরিণত হয়।

৬। ‘কী অদ্ভুত কথা বলেন হরিদা!’ – হরিদার কোন কথাকে অদ্ভুত মনে হয়েছিল?

উত্তরঃ ‘বহুরূপী’ গল্পে বিরাগী-রূপী হরিদা, জগদীশবাবুর কাছ থেকে একশত এক টাকা প্রণামী না-নেওয়া প্রসঙ্গে বলেছিলেন যে, সন্ন্যাসী সেজে টাকা নিলে তার ঢং নষ্ট হয়ে যাবে।  এখানে হরিদার এ কথাটিকেই অদ্ভুত মনে হয়েছে।

৭। ‘তাতে আমার ঢং নষ্ট হয়ে যায়’- উদ্ধৃত অংশের মধ্য দিয়ে বক্তা কি বলতে চেয়েছেন?

উত্তরঃ সুবোধ ঘোষের ‘বহুরূপী’ গল্পে বক্তা হলেন হরিদা। জগদীশবাবু বিরাগী-বেশী হরিদাকে একশো এক টাকা
প্রণামী দিতে গেলে তিনি তা নিতে অস্বীকার করেন। পরে তিনি জানান যে বিরাগীর ছদ্মবেশে টাকা নিলে তার অভিনয়ের ঢং নষ্ট হয়।

৮। ‘আপনি কি ভগবানের চেয়েও বড়?’- বক্তা একথা কাকে বলেছিলেন?

উত্তরঃ বিরাগীর ছদ্মবেশে হরিদা জগদীশবাবুর বাড়িতে এলে জগদীশবাবু বিরাগীকে দূর থেকে অভ্যর্থনা জানান। এর পরিপ্রেক্ষিতেই বিরাগী একথাটি জগদীশবাবুকে বলেছিলেন।

৯। ‘চমকে উঠলেন জগদীশবাবু’- জগদীশবাবুর চমকে ওঠার কারণ কি?

উত্তরঃ আদুড় গায়ে, সাদা উত্তরীয় জড়ানো, ছোটো সাদা থান, মাথায় সাদা চুল, পায়ে ধুলো মাখা বিরাগীকে দেখে জগদীশবাবু চমকে ওঠেন।

১০। ‘অদৃষ্ট কখনো হরিদার এই ভুল ক্ষমা করবে না।’ – কোন ভুল ক্ষমা না করার কথা উল্লেখিত হয়েছে?

উত্তরঃ বিরাগী-বেশী হরিদার জগদীশবাবুর বাড়ি থেকে প্রণামী হিসেবে দেওয়া একশো এক টাকা না নেওয়ার ভুলের কথা উল্লেখিত হয়েছে।

১১। ‘বহুরূপী সেজে বের হন হরিদা’- বহুরূপী কাকে বলে?

উত্তরঃ লোকশিল্পী যারা নানারূপ ধরে মানুষের মনোরঞ্জন করে, তাদের বহুরূপী বলে।

১২। ‘গল্প শুনে খুব গম্ভীর হয়ে গেলেন হরিদা।’ হরিদার শোনা গল্পটি কি?

উত্তরঃ হরিদার শোনা গল্পটি হল যে জগদীশবাবুর বাড়িতে এক সন্ন্যাসী সাত দিন ছিলেন। তিনি নাকি সারাবছরে একটি হরীতকী খান। তাঁর বয়স হাজার বছরেরও বেশি। সন্ন্যাসী জগদীশবাবু ছাড়া আর কাউকেই পায়ের ধুলো দেন নি।

১৩। বিরাগীর বেশ ধারণকারী হরিদার পরণে কি ছিল?

উত্তরঃ বিরাগীর বেশ ধারণকারী হরিদার পরণে ছিল একটি ধবধবে সাদা উত্তরীয়।

১৪। ‘চেঁচিয়ে ওঠে ভবতোষ’- ভবতোষ চেঁচিয়ে উঠে কি বলে?

উত্তরঃ ভবতোষ ‘বকশিশ’ বলে চেঁচিয়ে উঠে।

১৫। জগদীশ বাবুর বাড়িতে সন্ন্যাসি কতদিন ছিলেন?

উত্তরঃ জগদীশ বাবুর বাড়িতে সন্ন্যাসি সাত দিন ছিলেন।

১৬। ‘ভয়ে কেঁদে ফেলেছিল ছেলেগুলো’- ছেলেগুলোর ভয়ে কাঁদার কারণ কি?

উত্তরঃ ছেলেগুলো ভয়ে কেঁদে ফেলেছিল কারণ হরিদা পুলিশ সেজে তাদেরকে দয়ালবাবুর লিচু বাগানে ধরেছিলেন।

১৭। ‘কিন্তু দোকানদার হেসে ফেলে – হরির কান্ড।’- হরির কোন কান্ড দেখে দোকানদার হেসে ফেলে?

উত্তরঃ হরিদার বাঈজী সেজে নাচতে নাচতে চলে যাওয়া দেখে দোকানদার হেসে ফেলে।

১৮। ‘সেটাই যে হরিদার জীবনের পেশা’ – হরিদার জীবনের পেশা কী ছিল?

উত্তরঃ হরিদার জীবনের পেশা ছিল বহুরূপী।

১৯।  কোন সাজে হরিদার রোজগার সর্বাধিক হয়েছিল?

উত্তরঃ বাঈজীর সাজে হরিদার রোজগার সর্বাধিক হয়েছিল।

২০। বিরাগীর মতে ‘পরম সুখ’ কী?

উত্তরঃ বিরাগীর মতে সব সুখের বন্ধন থেকে মুক্ত হওয়াই হল ‘পরম সুখ’।

২১। ‘ না না, হরিদা নয়। হতেই পারে না। বস্তুা ও তার সঙ্গীদের এই বিশ্বাসের কারণ কী ? 

উত্তরঃ বিরাগীর গলার স্বর, মুখের ভাষা ও চোখের দৃষ্টির সঙ্গে হরিদার কোনো মিল না থাকায় বিরাগীকে কোনোভাবেই বক্তা ও তার বন্ধুদের হরিদা বলে মনে হয়নি।

২২। তীর্থযাত্রা সম্পর্কে বিরাগীর অভিমত কী ছিল ?

উত্তরঃ বিরাগীর মতে মানুষের অন্তরেই রয়েছে সকল তীর্থ। তাই আলাদাভাবে তীর্থদর্শনের দরকার হয় না।

Spread the love

You cannot copy content of this page