Latest Notes

চারণকবি কবিতা MCQ – ভারভারা রাও – একাদশ শ্রেণী সেমিস্টার ১ বিড়াল (প্রবন্ধ) MCQ- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় | Class 11 Semester 1 সাম্যবাদী নজরুল ইসলাম MCQ প্রশ্নোত্তর | একাদশ শ্রেণী বাংলা নুন – জয় গোস্বামী একাদশ শ্রেণী লালন শাহ্ ফকিরের গান একাদশ শ্রেণী সেমিস্টার ২ ভাব সম্মিলন – বিদ্যাপতি চারণকবি – ভারভারা রাও বাংলা সমার্থক শব্দের তালিকা বন ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ প্রবন্ধ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কবিতার প্রশ্ন উত্তর | একাদশ শ্রেণি সেমিস্টার ১

1. বিড়াল’ রচনাটি গৃহীত হয়েছে কোন রচনা থেকে –

(ক) বিবিধ প্রবন্ধ

(খ) লোকরহস্য

(গ) কমলাকান্তের দপ্তর

(ঘ) কৃষ্ণ চরিত্র

উত্তরঃ (গ) কমলাকান্তের দপ্তর

2. ‘বিড়াল’ প্রবন্ধটি মূল গ্রন্থের কত নম্বর প্রবন্ধ?

(ক) ১৩

(খ) ১৪

(গ) ১১

(ঘ) ১৯

উত্তরঃ (ক) ১৩

3. ‘বিড়াল’ প্রবন্ধটি প্রথম কোন্ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল?

(ক) দিগদর্শন

(খ) বঙ্গদর্শন

(গ) নবপর্যায় বঙ্গদর্শন

(ঘ) আনন্দবাজার পত্রিকা 

উত্তরঃ (খ) বঙ্গদর্শন

4. ‘বিড়াল’ প্রবন্ধটি কবে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল?

(ক) চৈত্র, ১২৮১

(খ) কার্তিক, ১২৬৭

(গ) চৈত্র, ১২১৭

(ঘ) বৈশাখ, ১২৭৬

উত্তরঃ (ক) চৈত্র, ১২৮১

5. ‘কমলাকান্তের দপ্তর কোন্ রচনার দ্বারা প্রভাবিত বলে মনে করা হয়?

(ক) চার্লস ডিকেন্সের ‘পাইকুইক পেপারস্’

(খ) লরেন্স স্টার্নের ‘দ্য লাইফ অ্যান্ড ওপিনিয়ন্স অব ট্রিস্ট্রাম শ্যান্ডি, জেন্টলম্যান’

(গ) টমাস হার্ডির ‘ফার ফ্রম দ্য ম্যাডিং ক্রাউড’

(ঘ) থমাস ডি-কুইন্সির ‘কনফেশনস্ অফ অ্যান ইংলিশ ওপিয়াম ইটার’।

উত্তরঃ (ঘ) থমাস ডি-কুইন্সির ‘কনফেশনস্ অফ অ্যান ইংলিশ ওপিয়াম ইটার’।

6. ‘কমলাকান্তের দপ্তর গ্রন্থটিতে কোন্ তত্ত্বটি পরিস্ফুট হয়ে উঠেছে?

(ক) সাম্যবাদী তত্ত্ব

(খ) মিথস্ক্রিয়াবাদ তত্ত্ব

(গ) নারীবাদী তত্ত্ব

(ঘ) কোনোটিই নয়।

উত্তরঃ (ক) সাম্যবাদী তত্ত্ব

7. ‘বিড়াল’ প্রবন্ধটির বক্তা কে?

(ক) বিড়াল

(খ) প্রসন্ন

(গ) শ্রীকমলাকান্ত চক্রবর্তী

(ঘ) বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।

উত্তরঃ (গ) শ্রীকমলাকান্ত চক্রবর্তী

8. ‘আমি শয়নগৃহে চারপায়ীর উপর বসিয়া, হুঁকা হাতে ঝিমাইতেছিলাম।’- এখানে ‘আমি’ হল-

(ক) নসীরামবাবু

(খ) কমলাকান্ত চক্রবর্তী

(গ) প্রসন্ন

(ঘ) নেপোলিয়ন

উত্তরঃ (খ) কমলাকান্ত চক্রবর্তী

9. কমলাকান্ত কী হাতে নিয়ে ঝিমোচ্ছিল?

(ক) আফিং

(খ) হুঁকা

(গ) খাতা

(ঘ) কলম।

উত্তরঃ (খ) হুঁকা

10. দেওয়ালের ওপর চঞ্চল ছায়া’ টি-কেমন করে নাচছে?

(ক) পাষাণবৎ

(খ) জলবৎ

(গ) প্রেতবৎ

(ঘ) মনুষ্যবৎ।

উত্তরঃ (গ) প্রেতবৎ

11. কমলাকান্ত হুঁকা হাতে-কারণ-

(ক) দুগ্ধ শেষ

(খ) আফিং শেষ

(গ) আহার প্রস্তুত হয়নি।

(ঘ) মন বিষন্ন 

উত্তরঃ (গ) আহার প্রস্তুত হয়নি

12. কমলাকান্ত কীরূপভাবে ভাবনায় মগ্ন ছিল?

(ক) নিমীলিতলোচনে

(খ) উন্মীলিত লোচনে

(গ) শায়িতাবস্থায়

(ঘ) অবচেতন মনে

উত্তরঃ (ক) নিমীলিতলোচনে

13. কমলাকান্ত নিমীলিতলোচনে ভাবছিল যে –

(ক) আমি যদি ওয়েলিংটন হইতাম

(খ) আমি যদি নেপোলিয়ন হইতাম

(গ) আমি যদি মার্জার হইতাম

(ঘ) আমি যদি মহারাজ হইতাম।

উত্তরঃ (খ) আমি যদি নেপোলিয়ন হইতাম

14. কমলাকান্ত যদি নেপোলিয়ন হত, তবে কোন্ যুদ্ধ জিততে পারত বলে সে ভাবছিল?

(ক) ওয়েলিংটনের যুদ্ধ

(গ) রাশিয়ার যুদ্ধ

(খ)  বাক যুদ্ধ

(ঘ) ওয়াটার্লর যুদ্ধ।

উত্তরঃ (ঘ) ওয়াটার্লর যুদ্ধ।

15. ওয়াটার্লর যুদ্ধ কবে সংঘটিত হয়েছিল?

(ক) ১৭৩৫ খ্রিস্টাব্দে

(খ) ১৭২২ খ্রিস্টাব্দে

(গ) ১৮১৬ খ্রিস্টাব্দে

(ঘ) ১৮১৫ খ্রিস্টাব্দে।

উত্তরঃ (ঘ) ১৮১৫ খ্রিস্টাব্দে।

16. ওয়েলিংটন বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে?

(ক) নেপোলিয়নকে

(খ) ফ্রান্সের রাজাকে

(গ) কমলাকান্তকে

(ঘ) ডিউক অব ওয়েলিংটন-আর্থার ওয়েলেসলিকে।

উত্তরঃ (ঘ) ডিউক অব ওয়েলিংটন-আর্থার ওয়েলেসলিকে।

17. কমলাকান্তের কল্পনায়, ওয়েলিংটন কী প্রাপ্ত হয়েছিলেন?

(ক) মানবত্ব

(খ) বিড়ালত্ব

(গ) অমরত্ব

(ঘ) ব্যক্তিত্ব।

উত্তরঃ (খ) বিড়ালত্ব

18. ওয়েলিংটন, কমলাকান্তের নিকট কী করতে এসেছিলেন বলে তার মনে হয়েছিল?

(ক) দুগ্ধ ভিক্ষা করতে

(খ) জ্ঞান দান করতে

(গ) মৎস্য ভিক্ষা করতে

(ঘ) আফিং ভিক্ষা করতে।

উত্তরঃ (ঘ) আফিং ভিক্ষা করতে।

19. কমলাকান্ত চোখ মেলে, ভালো করে চেয়ে কী দেখল?

(ক) বিড়াল নয়, ওয়েলিংটন কমলাকান্তের জন্য রাখা দুধ খেয়ে ফেলেছে

(খ) বিড়াল মৎস্য নিঃশেষ করে, উদরসাৎ করে ফেলেছে।

(গ) ওয়েলিংটন নয়, বিড়াল কমলাকান্তের জন্য রাখা দুধ নিঃশেষ করে উদরসাৎ করেছে।

(ঘ) বিড়াল দুধের বাটি ফেলে দিয়েছে।

উত্তরঃ (গ) ওয়েলিংটন নয়, বিড়াল কমলাকান্তের জন্য রাখা দুধ নিঃশেষ করে উদরসাৎ করেছে।

20. কমলাকান্ত কেন অত কিছু দেখতে পায়নি?

(ক) কারণ সে তখন কল্পনায়, ওয়াটালুর মাঠে ব্যূহ রচনায় ব্যস্ত ছিল।

(খ) কারণ সে ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে স্বপ্ন পড়েছিল

(গ) কারণ সে দুগ্ধ পানে ব্যস্ত ছিল

(ঘ) কারণ সে হুঁকা টানায় মগ্ন ছিল।

উত্তরঃ (ক) কারণ সে তখন কল্পনায়, ওয়াটালুর মাঠে ব্যূহ রচনায় ব্যস্ত ছিল।

21. বিড়াল কেন অতি মধুর স্বরে “মেও!” বলেছিল?

(ক) ইঁদুর শিকার করে বীরত্ব প্রকাশ করার জন্য

(খ) ওয়াটার্লর যুদ্ধ জয়ের ঘোষণা করার অভিপ্রায়ে

(গ) নির্জল দুগ্ধ পানে পরিতৃপ্ত হয়ে।

(ঘ) দুগ্ধ চুরি করতে পেরে।

উত্তরঃ গ) নির্জল দুগ্ধ পানে পরিতৃপ্ত হয়ে।

22. “তোমার দুধ ত খাইয়া বসিয়া আছি- এখন বল কি?”-কার মনের ভাব ফুটে উঠেছে?

(ক) বিড়ালের

(গ) প্রসন্নর

(খ) কমলাকান্তের

(ঘ) লেখকের।

উত্তরঃ (ক) বিড়ালের

23. “দুধ আমার বাপেরও নয়।”-দুধ কার?

(ক) প্রসন্নর

(খ) গোয়ালার

(গ) মঙ্গলার

(ঘ) শ্যামের।
উত্তরঃ (গ) মঙ্গলার

24. দুধ কে দুহিয়েছে?

(ক) গয়লা

(খ) কমলাকান্ত

(গ) প্রসন্ন

(ঘ) এক অপরিচিত লোক 

উত্তরঃ (গ) প্রসন্ন

25. চিরাগত প্রথাটি কী?

(ক) বিড়ালকে নির্বিঘ্নে দুগ্ধ পান করতে দেওয়া

(খ) বিড়াল দুধ খেলে তাকে মেরে তাড়িয়ে দিতে হয়

(গ) বিড়াল দুধ খেতে এলে, তা বসে দেখতে হয়

(ঘ) বিড়াল দুধ খেতে এলে দুধের পাত্রটি সরিয়ে নিতে হয়।

উত্তরঃ (খ) বিড়াল দুধ খেলে তাকে মেরে তাড়িয়ে দিতে হয়

26. চিরাগত প্রথার অবমাননা করলে, কমলাকান্ত –

(ক) মনুষ্যকুলে কুলাঙ্গারস্বরূপ পরিচিত হবে

(খ) মনুষ্যকুলে শ্রেষ্ঠ মনুষ্যস্বরূপ পূজিত হবে

(গ) বিড়ালের কাছে আদর্শ পুরুষরূপে গণ্য হবে

(ঘ) অধর্ম ও পাপ হবে।
উত্তরঃ (ক) মনুষ্যকুলে কুলাঙ্গারস্বরূপ পরিচিত হবে

27. কমলাকান্তের কাছে কোন্টি বাঞ্ছনীয় নয়?

(ক) চিরাগত প্রথার অবমাননা করা

(খ) বিড়ালের উপহাস সহ্য করে নেওয়া

(গ) চিরাগত প্রথার অবমাননা করে, মনুষ্যকুলে কুলাঙ্গারস্বরূপ পরিচিত হওয়া

(ঘ) বিড়ালকে অতিরিক্ত পুরস্কার দেওয়া।

উত্তরঃ (গ) চিরাগত প্রথার অবমাননা করে, মনুষ্যকুলে কুলাঙ্গারস্বরূপ পরিচিত হওয়া

28. “কি জানি, এই মার্জারী যদি স্বজাতিমন্ডলে কমলাকান্তকে কাপুরুষ বলিয়া উপহাস করে?”- অতএব কমলাকান্তের কী করণীয়?

(ক) বিড়ালের ন্যায় আচরণ করাই বিধেয়

(খ) পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই বিধেয়

(গ) বিড়ালকে দুগ্ধ খেতে দেওয়াই বিধেয়

(ঘ) আফিং খাওয়াই একমাত্র বিধেয়।

উত্তরঃ (খ) পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই বিধেয়

29. অনেক অনুসন্ধানে, কমলাকান্ত কী আবিষ্কার করেছিল?

(ক) একটি ভগ্ন যষ্টি

(গ) একটি পরিপক্ক আম্র

(খ) এক বাটি দুগ্ধ

(ঘ) একটি হুঁকা।

উত্তরঃ (ক) একটি ভগ্ন যষ্টি

30. এক ভগ্ন যষ্টি আবিষ্কার করে-কমলাকান্ত-

(ক) বিড়ালটিকে প্রহার করতে উদ্যত হলেন

(খ) যষ্টিটি বলপূর্বক ভেঙে ফেললেন

(গ) বিড়ালটির দিকে যষ্টিটি ছুঁড়লেন

(ঘ) সগর্ব্বে, বিড়ালটির দিকে ধাবমান হলেন।

উত্তরঃ (ঘ) সগর্ব্বে, বিড়ালটির দিকে ধাবমান হলেন।

31. মার্জারী, কমলাকান্তকে চিনিত; তাই-

(ক) সে ভীত হয়ে পলায়ন করল

(খ) সে দুগ্ধ ফেলে তৎক্ষণাৎ পলায়ন করল

(গ) সে ভীত হওয়ার কোন লক্ষণ প্রকাশ করল না

(ঘ) সে লেজ তুলে পলায়ন করল।

উত্তরঃ (গ) সে ভীত হওয়ার কোন লক্ষণ প্রকাশ করল না

32. কমলাকান্ত কী প্রাপ্ত হওয়ার কারণে, বিড়ালের বক্তব্যসকল বুঝতে পারলেন?

(ক) দিব্যচক্ষু

(গ) দৈব আদেশ

(খ) দৈববাণী

(ঘ) দিব্যকর্ণ।

উত্তরঃ (ঘ) দিব্যকর্ণ

33. বিড়াল কমলাকান্তকে কী বিচার করে দেখতে বলেছিল?

(ক) বিড়ালের দুগ্ধ চুরির কারণ

(খ) বিড়ালের ভীত না হওয়ার কারণ

(গ) মঙ্গলা ও বিড়ালের পার্থক্য

(ঘ) মনুষ্য ও বিড়ালের পার্থক্য।

উত্তরঃ (ঘ) মনুষ্য ও বিড়ালের পার্থক্য।

34. আমরা কিছু পাইব না কেন?”- বিড়াল এখানে কী না পাওয়ার কথা বলেছে?

(ক) ফলমূল,মৎস্য, সবজি, দুগ্ধ

(খ) ক্ষীর, সর, দুগ্ধ, দধি, মৎস্য, মাংস

(গ) মিষ্টান্ন, পলান্ন, পরমান্ন

(ঘ) খাদ্য ও বাসস্থান।

উত্তরঃ (খ) ক্ষীর, সর, দুগ্ধ, দধি, মৎস্য, মাংস

35. “আমাদের আপত্তি নাই”-বিড়াল জাতির কীসে আপত্তি নেই?

(ক) মনুষ্যের খাওয়ায়

(খ) মনুষ্যের ঘুমোনোয়

(গ) মনুষ্যের আফিঙ্গ খাওয়ায়

(ঘ) কোনোটিতেই নয়।

উত্তরঃ (ক) মনুষ্যের খাওয়ায়

36. “তোমরা আমার কাছে কিছু উপদেশ গ্রহণ কর।”-কোন উপদেশ?

(ক) পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই বিধেয়

(খ) পরোপকারই পরম ধর্ম

(গ) বিড়ালই কমলাকান্তের ধর্মসঞ্চয়ের কারণ

(ঘ) বিজ্ঞ চতুষ্পদ তথা বিড়ালের কাছে শিক্ষালাভ ছাড়া মানুষের জ্ঞানোন্নতির আর কোনো উপায়ান্তর নেই।

উত্তরঃ (ঘ) বিজ্ঞ চতুষ্পদ তথা বিড়ালের কাছে শিক্ষালাভ ছাড়া মানুষের জ্ঞানোন্নতির আর কোনো উপায়ান্তর নেই।

37. বিড়ালের মতে, ‘ধৰ্ম্ম কী?’

(ক) মনুষ্যধর্মই পরম ধর্ম

(খ) শিবসেবাই পরম ধর্ম।

(গ) পরোপকারই পরম ধর্ম

(ঘ) ঈশ্বরসেবাই পরম ধর্ম।

উত্তরঃ (গ) পরোপকারই পরম ধর্ম

38. “দেখ, আমি চোর বটে,”-বিড়াল কেন চোর হয়েছে?

(ক) সাধ করে

(খ) ভুল করে

(গ) সাধ করে নয়, খেতে পায়নি বলে

(ঘ) কমলাকান্ত নেশায় আচ্ছন্ন ছিল বলে।

উত্তরঃ (গ) সাধ করে নয়, খেতে পায়নি বলে

39. কারা চোরের চেয়েও শতগুণে দোষী?

(ক) কমলাকান্ত

(খ) প্রসন্ন

(গ) সাধুরা

(ঘ) কৃপণ ধনী ব্যক্তিরা।

উত্তরঃ (ঘ) কৃপণ ধনী ব্যক্তিরা।

40. “চোরের দন্ড হয়”- কাদের দন্ড হয় না?

(ক) চুরির মূলে যে কৃপণ তার

(খ) কমলাকান্তের

(গ) প্রসন্নর

(ঘ) নেপোলিয়নের।

উত্তরঃ (ক) চুরির মূলে যে কৃপণ তার

51. “তথাপি আমাকে ডাকিয়া দেয় না”-কী না দেওয়ায় কথা বলা হয়েছে?

(ক) দুধ ও মাংস

(খ) ক্ষীর, সর, দুগ্ধ, দধি, মৎস্য, মাংস

(গ) মাছের কাঁটা, পাতের ভাত

(ঘ) আফিঙ্গ।

উত্তরঃ (গ) মাছের কাঁটা, পাতের ভাত

51. “আমাদের পেটের ক্ষুধা কী প্রকারে জানিবে!”-অভুক্ত বিড়ালের পেটের ক্ষুধা আমাদের পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়, কারণ-

(ক) আমরা নেশাগ্রস্ত

(খ) আমাদের পেট ভরা

(গ) আমাদের বিড়ালের ব্যাপারে ভাবার সময় নেই

(ঘ) আমাদের দিব্যকর্ণ নেই।

উত্তরঃ (খ) আমাদের পেট ভরা

52. “সকলেই পরের ব্যথায় ব্যথিত হইতে রাজি। তবে …”-তবে সকলেই কী করতে রাজি হয় না?

(ক) বিড়ালকে দুগ্ধ চুরি করতে দিতে

(খ) ছোটোলোকের দুঃখে কাতর হতে

(গ) বিড়ালের থেকে শিক্ষালাভ করতে

(ঘ) প্রাচীরে প্রাচীরে মেও মেও করে বেড়াতে।

উত্তরঃ (খ) ছোটোলোকের দুঃখে কাতর হতে

53. “তবে তুমি কি তাঁহাকে ঠেঙ্গা লইয়া মারিতে আসিতে?”- কাদের কথা উল্লেখ করা হয়েছে?

(ক) বৈয়াকরণিকদের

(খ) বিড়ালদের

(গ) মনুষ্যদের

(ঘ) শিরোমণি ও ন্যায়ালঙ্কারদের।

উত্তরঃ (ঘ) শিরোমণি ও ন্যায়ালঙ্কারদের।

54. মনুষ্যজাতির রোগ, হল

(ক) অপাত্রে দান করা

(খ) তেলা মাথায় তেল দেওয়া

(গ) বিড়ালকে প্রহার করা

(ঘ) ছোটোলোকের দুঃখে কাতর হওয়া।

উত্তরঃ (খ) তেলা মাথায় তেল দেওয়া

55. মনুষ্যজাতি চোর বলে কাদের দন্ড দেয়?

(ক) যারা খেতে বললে বিরক্ত হয়

(খ) যারা বড়লোকের দুঃখে কাতর হয়

(গ) যারা খিদের জ্বালায়, অন্যের অন্ন খেয়ে ফেলে

(ঘ) যারা তেলা মাথায় তেল দেয়।

উত্তরঃ (গ) যারা খিদের জ্বালায়, অন্যের অন্ন খেয়ে ফেলে

56. ‘সতরঞ্চ’ কোন্ খেলা?

(ক) দাবা

(খ) পাশা

(গ) তাস

(ঘ) লুডো।

উত্তরঃ (ক) দাবা

57. লেজ ফোলা গৃহমার্জারদের রূপের ছটা দেখে অন্যান্য অনেক মার্জার –

(ক) মূর্ছা যায়

(গ) নিদ্রা যায়

(খ) কবি হয়ে যায়

(ঘ) হাই তোলে।

উত্তরঃ (খ) কবি হয়ে যায়

58. “নহিলে চুরি করিব”- কী করতে দেওয়ার কথা বিড়াল বলেছে?

(ক) প্রাচীরে প্রাচীরে ঘুরতে দিতে

(খ) মেও মেও করে চারিদিকে দেখতে দিতে

(গ) এ পৃথিবীতে তাদের অধিকারের কিছু মৎস্য-মাংস তাদের খেতে দিতে

(ঘ) পরোপকার করতে দিতে।

উত্তরঃ (গ) এ পৃথিবীতে তাদের অধিকারের কিছু মৎস্য-মাংস তাদের খেতে দিতে

59. “ধনীর কার্পণ্যের দন্ড নাই কেন?” তাহলে কীসের দন্ড আছে?

(ক) কমলাকান্তের দুধ দেওয়ার 

(খ) আফিঙ্গ খাওয়ায়

(গ) দরিদ্রের আহার সংগ্রহে

(ঘ) সাধুদের অতিরিক্ত ধন সংগ্রহে

উত্তরঃ (গ) দরিদ্রের আহার সংগ্রহে

60. কমলাকান্ত  দূরদর্শী, কারণ –

(ক) সে অভিজ্ঞ

(খ) সে ধনী

(গ) সে নিদ্রামগ্ন

(ঘ) সে আফিংখোর।

উত্তরঃ (ঘ) সে আফিংখোর।

61. “তুমিও কি দেখিতে পাও না যে”- কী না দেখতে পাওয়ার কথা বলা হয়েছে?

(ক) বিড়ালের দুগ্ধ চুরি করা

(খ) ধনীর দোষেই দরিদ্রের চোর হওয়া

(গ) বিড়ালের সকরুণ মুখ

(ঘ) গরিবের দুর্দশা।

উত্তরঃ (খ) ধনীর দোষেই দরিদ্রের চোর হওয়া

62. তোমার কথাগুলি ভারি….”-মার্জারের কথাগুলি কেমন?

(ক) রিয়ালিস্টিক

(খ) নস্টালজিক

(গ) রোমান্টিক

(ঘ) সোশিয়ালিষ্টিক।

উত্তরঃ (ঘ) সোশিয়ালিষ্টিক।

63. মার্জারের কথাগুলি কীসের মূল?

(ক) শ্রেণিবৈষম্যের

(খ) সমাজ বিশৃঙ্খলার

(গ) সর্বনাশের

(ঘ) দ্বন্দ্বের।

উত্তরঃ (খ) সমাজ বিশৃঙ্খলার

64. “তবে কেহ আর ধনসঞ্চয়ে যত্ন করিবে না।”-এতে কী হবে?

(ক) সমাজের অকল্যাণ হবে

(খ) সমাজের শৃঙ্খলা বজায় থাকবে না

(গ) সমাজে চুরি বৃদ্ধি পাবে

(ঘ) সমাজের ধনবৃদ্ধি হবে না।

উত্তরঃ (ঘ) সমাজের ধনবৃদ্ধি হবে না।

65. সমাজের ধনবৃদ্ধির প্রকৃত অর্থ কী?

(ক) দরিদ্রের ধনবৃদ্ধি

(গ) ধনীর ধনবৃদ্ধি

(খ) ছোটোলোকের ধনবৃদ্ধি

(ঘ) সকলের ধনবৃদ্ধি।

উত্তরঃ (গ) ধনীর ধনবৃদ্ধি

66. আমি বুঝাইয়া বলিলাম যে,”-কমলাকান্ত, মার্জারকে বুঝিয়ে বলল যে-

(ক) পরোপকারই পরম ধর্ম

(খ) সামাজিক ধনবৃদ্ধি ব্যতীত সমাজের উন্নতি নাই

(গ) বিশেষ অপরিমিত লোভ ভালো

(ঘ) কেহ মরে বিল ছেঁচে, কেহ খায় কই।

উত্তরঃ (খ) সামাজিক ধনবৃদ্ধি ব্যতীত সমাজের উন্নতি নাই

67. কস্মিনকালে, কাদেরকে কেউ কিছু বোঝাতে পারে না?

(ক) বিচারক বা নৈয়ায়িকদের

(খ) ন্যায়ালঙ্কারদের

(গ) মার্জারদের

(ঘ) মূর্খ ধনীদের।

উত্তরঃ ক) বিচারক বা নৈয়ায়িকদের

68. নৈয়ায়িক কাদের বলা হয়?

(ক) সর্বদা ন্যায় করে এমন ব্যক্তিকে

(খ) নিয়ম মেনে চলে এমন ব্যক্তিকে

(গ) ন্যায়শাস্ত্রে জ্ঞান আছে এমন ব্যক্তিকে

(ঘ) নীতিকথা জানে এমন ব্যক্তিকে।

উত্তরঃ গ) ন্যায়শাস্ত্রে জ্ঞান আছে এমন ব্যক্তিকে

69. বিড়াল কমলাকান্তকে কত দিবস উপবাস করতে বলেছে?

(ক) এক দিবস

(খ) দুই দিবস

(গ) তিন দিবস

(ঘ) চার দিবস।

উত্তরঃ (গ) তিন দিবস

70. কমলাকান্ত উপবাস করলে সে কোথায় ধরা পড়বে?

(ক) কমলাকান্তর ভাণ্ডারঘরে

(খ) প্রসন্নর ভাণ্ডারঘরে

(গ) মঙ্গলার গোয়ালঘরে

(ঘ) নসীরামবাবুর ভান্ডারঘরে।

উত্তরঃ ঘ) নসীরামবাবুর ভান্ডারঘরে।

80. বিড়ালের সকল দুশ্চিন্তা পরিত্যাগ করে কী করা উচিত?

(ক) দুগ্ধপানে মনোনিবেশ

(গ) কবি হওয়া

(খ) চুরি

(ঘ) ধর্মাচরণে মন দেওয়া।

উত্তরঃ (ঘ) ধর্মাচরণে মন দেওয়া।

81. কমলাকান্ত, বিড়ালকে যে গ্রন্থগুলি পাঠের জন্য দিতে চেয়েছিল, সেগুলি হল-

(ক) রামায়ণ ও মহাভারত

(খ) বেদ ও উপনিষদ

(গ) নিউমান ও পার্করের গ্রন্থ

(ঘ) বাইবেল

উত্তরঃ (গ) নিউমান ও পার্করের গ্রন্থ

82. নিউমান ও পার্কর ছাড়াও যে গ্রন্থটি পড়লে উপকার হতে পারে, সেটি হল-

(ক) কমলাকান্তের জবানবন্দী

(খ) কমলাকান্তের দপ্তর

(গ) কমলাকান্তের পাঠাগার

(ঘ) কমলাকান্তের পত্র।

উত্তরঃ (খ) কমলাকান্তের দপ্তর

83. কমলাকান্তের দপ্তর পড়লে কোন্ উপকারটি হবেই?

(ক) গ্রন্থপাঠের অভ্যাস হবে

(খ) চুরির মাহাত্ম্য বোঝা যাবে

(গ) বিড়ালের বক্তব্যসকল বোঝা যাবে

(ঘ) আফিং-এর অসীম মহিমা বুঝতে পারা যাবে।

উত্তরঃ (ঘ) আফিং-এর অসীম মহিমা বুঝতে পারা যাবে।

84. প্রসন্ন কী দেবে বলেছে?

(ক) ছানা

(খ) ক্ষীর

(গ) দধি লামহাকাশ

(ঘ) মৎস্য।

উত্তরঃ ক) ছানা

85. কমলাকান্ত বিড়ালকে কখন আসতে বলল?

(ক) দুপুরের খাবার খাওয়ার সময়

(খ) সান্ধ্যকালে

(গ) জলযোগের সময়

(ঘ) নৈশভোজের সময়।

উত্তরঃ (গ) জলযোগের সময়

86. বিড়ালকে যেটি না খাওয়ার উপদেশ কমলাকান্ত দিয়েছিলেন, তা হল-

(ক) আর কাহারও দুগ্ধ

(খ) আর কাহারও ক্ষীর

(গ) আর কাহারও মৎস্য

(ঘ) আর কাহারও হাঁড়ি।

উত্তরঃ (ঘ) আর কাহারও হাঁড়ি।

87. মার্জারটি ক্ষুধায় নিতান্ত অধীরা হলে কমলাকান্ত তাকে যা দেবে বলেছিল, তা হল –

(ক) এক বাটি দুগ্ধ

(খ) একটি ভগ্ন যষ্টি

(গ) এক সরিষাভোর আফিঙ্গ

(ঘ) এক মুষ্টি অন্ন।

উত্তরঃ (গ) এক সরিষাভোর আফিঙ্গ

88. মার্জারের কাছে যে জিনিসটির বিশেষ প্রয়োজন নেই, সেটি হল-

(ক) মৎস্য

(খ) আফিং

(গ) দুগ্ধ

(ঘ) ক্ষীর।

উত্তরঃ (খ) আফিং

89. বিড়ালটি কোন্ কথাটি বিবেচনা করে দেখবে?

(ক) পুনর্বার চুরি করার কথা

(খ) আফিং খাওয়ার কথা

(গ) চোরকে ফাঁসি দেওয়ার কথা

(ঘ) হাঁড়ি খাওয়ার কথা।

উত্তরঃ হাঁড়ি খাওয়ার কথা।

Spread the love

You cannot copy content of this page